স্থানীয় আব্দুল মালেক জানান, সকাল থেকেই জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বীপের চারপাশে। এলাকার কিছু কিছু জায়গায় পানিও ঢুকার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ডুবে গেছে ঘাটে নোঙর করা ১৩টি ফিশিং ট্রলার। এরমধ্যে একটি মানুষ পারাপারের বোটও রয়েছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে শিগগিরই খাদ্য সংকট দেখা দেবে দ্বীপে।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানিয়েছেন, গাছপালা ভেঙে পড়ার কারণে প্রাণহানির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকটি ট্রলারও ডুবে গেছে। লোকজনকে নিরাপদে রাখার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় কাজ চলছে।
অপরদিকে, সেন্টমার্টিনে আটকা পড়া ৪ শতাধিক পর্যটককে রোববার বিকেলে পর্যটকবাহী জাহাজের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা হয়। এই মুহূর্তে সেখানে কোন পর্যটক আটকে নেই বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান। তবে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
Leave a Reply