স্থানীয়রা বলেন, “ ইছামতির ভাঙনে কুস্তা কফিল উদ্দিন দরজি উচ্চ বিদ্যালয় ও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ঘিওর গরুর হাট অর্ধেক নদীতে ভেঙে গেছে। হুমকিতে রয়েছে কুস্তা ব্রিজ, ঘিওর-গোলাপনগরের রাস্তা, বেপারীপাড়া কবরস্থান, রসুলপুর গ্রাম ও কুস্তা কবরস্থান ।”
এদিকে ধলেশ্বরীর ভাঙনে শ্রীধরনগর, কুস্তা, মাইলাগী, ঘিওর পূর্বপাড়া গ্রাম, ঘিওর নদীর উত্তর পাড়ের বাজার এবং ব্রিজসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হুমকির মধ্যে রয়েছে।
ঘিওর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ অহিদুল ইসলাম জানান,“ গত ১৫ আগস্ট ভাঙন রোধে কাজ শুরু করার জন্য উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। ভাঙন রোধে স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা না নেয়া হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ঐতিহ্যবাহী ঘিওর গরুর হাট বিলীন হয়ে যাবে।”
এ বিষয়ে ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুর রহমান বলেন, “ হাট রক্ষায় স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে দ্রুত সময়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে ।”
Leave a Reply